সবাই কে শুদ্ধ ও স্বাস্থবান করার লক্ষে খাঁটি জিনিস পোঁছে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।
রাজশাহীর আম, খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড় অ্যাপভিত্তিক বিক্রয়সেবা চালু হয়েছে। আমরা রাজশাহী সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেই সরবরাহ করে থাকি , এর মাধ্যমে শুধু রাজশাহীর আম সরবরাহ করা হবে। সেই সঙ্গে নিশ্চয়তা থাকবে ঘরে বসে কেমিক্যাল মুক্ত আম,খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড় পাওয়ার। শুধুমাত্র দেশের মধ্যে নয় প্রবাসীরাও এই অ্যাপের মাধ্যমে দেশে তাদের স্বজনদের কাছে উপহার হিসেবে রাজশাহীর খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড়,আম পৌঁছে দিতে পারবেন।
অ্যাপভিত্তিক আম বিক্রয়সেবার উদ্যোক্তা E-samim Shop ফেসবুক পেজের মাধ্যমে সারা দেশে সরবরাহ শুরু করেন। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সেবাকে আরও সহজ করার লক্ষ্যে তিনি এবার মোবাইল অ্যাপ চালু করেছেন। আনুষ্ঠানিকভাবে রাজশাহীর samim এর উদ্বোধন করেন। তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশে রাজশাহীর আমকে সারা দেশের ক্রেতাদের কাজে সহজ উপায়ে পৌঁছে দেওয়ার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান।
Samim বলেন, অ্যাপটি যেকোনো স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে। Google play store & App store থেকে বিনা মূল্যে ‘E-samim Shop ’ নামের অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে। এরপর নিজের তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। এরপরই আগ্রহী ক্রেতা পৌঁছে যাবেন রাজশাহীর খাঁটি ভুবনে। সেখানে আম–সম্পর্কিত ব্লগে আমের বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে। ন্যাচারাল ভিউ অপশন থেকে আম বাগান পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। মৌসুমের কোন সময় কোন আম পাকে—এ তথ্য যেমন আছে; আছে বাগান করা, আমের পরিচর্যা এবং আম সংরক্ষণের যাবতীয় তথ্যও। দেখা যাবে আমের ছবি, বর্তমান দাম এবং যাঁরা আগে এই অ্যাপ থেকে আম কিনেছেন তাঁদের মতামত। দেখেশুনে প্রয়োজনমতো আমের পরিমাণ নির্ধারণ করে পেমেন্ট অপশনে যেতে হবে। মূল্য পরিশোধ করার জন্য মোবাইল ব্যাংকিং, সরাসরি ব্যাংক পেমেন্টের পাশাপাশি প্রবাসীরা ব্যবহার করতে পারবেন ‘ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন মানি ট্রান্সফার’ পদ্ধতি। কোনো ক্রেতার আরও কিছু জানার থাকলে এই অ্যাপের কল অপশন ব্যবহার করে বিক্রেতার সঙ্গে সরাসরি কথাও বলে নিতে পারবেন।
তবে চাইলেই যেকোনো সময়ে যেকোনো খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড়,আম সরবরাহ করা হবে না। খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড়,আম পাকার সময়সূচি অনুযায়ী মিলবে পছন্দের খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড়,আম। এতে করে যে আমটি পরে পাকবে, সেটি এই অ্যাপের মাধ্যমে কোনোভাবেই আগে পাওয়ার সুযোগ নেই। প্রাকৃতিকভাবে খাঁটি মধু ,ঘি সহ খাঁটি গুড়,সবাই কে শুদ্ধ ও স্বাস্থবান করার লক্ষে খাঁটি জিনিস পোঁছে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। স্বার্থেই উদ্যোক্তা এই নিয়ম অনুসরণ করছেন।